Sunday, July 29, 2018

বিনামূল্যে মৎস্য ও চিংড়ি খামার সরকারি নিবন্ধনের পদ্ধতি

চাষি/খামারীকে নির্ধারিত ফরমে জমির পর্চা/দলিল/লিজের দলিলাদিসহ আবেদন করতে হয়। আবেদনপ্রাপ্তির পর খামার পরিদর্শন, জমির দলিল/পর্চা যাচাইপূর্বক নিবন্ধন প্রদান করা হয়। নীতিমালা মোতাবেক সকল তথ্য যথাযথ না থাকলে সংশোধন করে দাখিল করতে বলা হয় অন্যথায় বাতিল করা হয়।

সেবা প্রাপ্তির সময় (সাধারণত): ৮-৩০ দিন
প্রয়োজনীয় ফি: বিনামূল্যে
সেবা প্রাপ্তির স্থান: উপজেলা মৎস্য দপ্তর
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী:
১. সিনিয়র উপজেলা/মৎস্য কর্মকর্তা
২. সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা
৩. ক্ষেত্র সহকারী

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: জমির দলিল/পর্চা/লিজসংক্রান্ত কাগজপত্র

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি:
১.  মাছ চাষের জন্য নিজ অধিকারে পুকুর/জলাশয়/ঘের থাকতে হবে

২.  মাছ চাষের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে

৩.  মাছ চাষের সামগ্রিক বিষয়ে মৎস্য দপ্তরকে অবহিত করতে হবে

৪.  মানবস্বাস্থ্য বা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কোনো রাসায়নিক দ্রব্য মাছ চাষে বা মাছ চাষের উপকরণ ব্যবহার করা যাবে না

৫. শুধু মৎস্য অধিদপ্তরের অনুমোদনপ্রাপ্ত প্রজাতি চাষ করতে হবে।

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি: মৎস্য ও মৎস্য পণ্য (পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা-১৯৯৭ (সংশোধিত-২০০৮)

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা: জেলা মৎস্য কর্মকর্তা

পদ্ধতি চিত্র (Process Map):


Saturday, July 28, 2018

বিনামূল্যে সরকারি কৃষি পুনর্বাসন সেবা প্রাপ্তির পদ্ধতি

ইউনিয়ন কমিটি কর্তৃক প্রগতিশীল কৃষকের উপযুক্ততা যাচাইপূর্বক নীতিমালা অনুযায়ী অগ্রাধিকার তালিকা তৈরি এবং সুপারিশসহ উপজেলা কমিটিতে প্রেরণ করা হয়। উপজেলা কমিটিতে অগ্রাধিকার তালিকা উপস্থাপন ও অনুমোদন করা হয়।

ভর্তুকিপ্রাপ্তির সুপারিশসহ সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে/কোম্পানি এজেন্ট/ডিলারের নিকট প্রেরণ করা হয়ে থাকে। উপকরণ (বীজ/সার/ডিজেল ইত্যাদি) অনুমোদিত তালিকা অনুযায়ী নির্ধারিত তারিখে কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা হয়। অর্থের ক্ষেত্রে ১০ টাকার বিনিময়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা বা অ্যাকাউন্ট থাকলে অর্থ ব্যাংক একাউন্টে স্থানান্তর করা হয়ে থাকে।

সেবা প্রাপ্তির সময় (সাধারণত): ০১-১২ মাস
মোট কার্যক্রম: ১-১২ মাস
(দাপ্তরিককার্যক্রম): ১৫-৩৫ দিন

প্রয়োজনীয় ফি: বিনামূল্যে বিনামূল্যে

সেবা প্রাপ্তির স্থান: ব্লক, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের কৃষি অফিস

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী
১। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা,
২। অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা,
৩। কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা,
৪। সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা,
৫। SAAO

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: প্রয়োজন নাই।

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি: প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক হতে হবে

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি: কৃষি সম্প্রসারণ ম্যানুয়েল ও কৃষি সম্প্রসারণ নীতিমালা

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা: উপ-পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর

পদ্ধতি চিত্র (Process Map): 

Tuesday, July 24, 2018

রবি এয়ারটেল এ ডেসকো বিল পরিশোধের পদ্ধতি

রবি ও এয়ারটেল গ্রাহকেরা খুব সহজে, অল্প সময়ে রবি বিল পে সেবার মাধ্যমে ডেসকো ঢাকা বিদ্যুৎ সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড)এর বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারবেন।

রবি ও এয়ারটেল ব্যবহারকারী এবং যারা রবি ও এয়ারটেল ব্যবহারকারী নন কিংবা এখনো মোবাইলই ব্যবহার করেন না, তারাও যেকোন “রবিক্যাশ পয়েন্ট” লোগো চিহ্নিতএজেন্ট পয়েন্ট থেকে ডেসকো বিদ্যুৎ বিল প্রদান করতে পারবেন। এক্ষেত্রে এজেন্ট গণ গ্রাহক এর বিল পরিশোধ করেন, যা এজেন্ট এবং গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়।

ডেসকো বিল-পে সার্ভিস এর সুবিধাবলী:

  • ২৪/৭ বিল পরিশোধের সুবিধা|
  • বিল পরিশোধের জন্যে ব্যাংকে লাইনে দাঁড়াতে হবে না।
  • এটি একটি নিরাপদ সেবা যা রবি ও ডেসকো উভয়েই তত্ত্বাবধান করে।


গ্রাহকগণ রবিক্যাশ লোগো চিহ্নিত৮০০ “রবিক্যাশ পয়েন্ট” থেকে ডেসকো বিল পরিশোধ করতে পারবেন।

বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে (বি টি আর সি) নির্ধারিত সার্ভিস চার্জ:
প্রদেয় বিল এর পরিমানসার্ভিস চার্জ
৪০০ টাকা বা তার কম৫ টাকা
৪০১ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা১০ টাকা
১৫০১ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা১৫ টাকা
৫০০০ টাকার উর্ধে২৫ টাকা


নিজ মোবাইলে দিয়ে বিল পরিশোধের সহজ তিন ধাপ


  • এয়ারটেল গ্রাহকগণ *৭৮৭# এর পরিবর্তে *৪০০*১# ডায়াল করে সেবাটি নিতে পারবেন।
  • গ্রাহক সার্ভিস চার্জ সহ নিজ মোবাইল থেকে সর্বোচ্চ ৩,০০০ টাকার বিল পরিশোধ করতে পারবেন।

রবি নম্বর থেকে রবিক্যাশ ওয়ালেট রেজিস্ট্রেশন:



এজেন্টের এর মাধ্যমে রবিক্যাশ ওয়ালেট রেজিস্ট্রেশন:


ডেসকো কাস্টমার রেজিস্ট্রেশন:




বিল পরিশোধ এর সময় করণীয় :







বিল চেক এর সময় করণীয়:



অ্যাপ এর মাধ্যমে বিল পরিশোধ: